Tuesday, November 20, 2018

আপনার কি অক্সিজেন সিলিন্ডার দরকার ?


"সেবা এজেন্সী" ও "অক্সিজেন বিডি" নার্সিং হোম সাপোর্ট এবং অক্সিজেন সিলিন্ডার বিক্রি ও ভাড়া দিয়ে থাকে । আমরা মূলত ৪ ধরণের অক্সিজেন সিলিন্ডার বিক্রি ও ভাড়া দিয়ে থাকি ।
এগুলো হলো :
০১ . Original BOC Oxygen Cylinder
০২. China Oxygen Cylinder
০৩. Portable Oxygen Cylinder
০৪ . Oxygen Concentration
আপনি যদি আমাদের এই সার্ভিস গ্রহণ করতে চান, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিসিট করে বিস্তারিত দেখতে পারেন , অথবা আমাদের কন্টাক্ট নাম্বারে কল করতে পারেন ।
contact : ০১৭৯৫২২৮২২২

Saturday, November 10, 2018

সাতটি লক্ষণ দেখে জেনে নিন আপনার কিডনি ভাল আছে কিনা

কিডনি ভাল আছে কিনা জেনে নিতে পারবেন যে সাতটি লক্ষণ দেখে। 

কিডনি আমাদের শরীরের অন্যতম একটি ভাইটাল অরগান। মানবদেহে কোমরের দু’পাশে আছে দুটি কিডনি। নানা কারণে আমাদের কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত  হতে পারে। এমনকি কিডনি বিকল পর্যন্ত হতে পারে। Reader’s Digest-এ প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয় অন্তত ৭টি নীরব উপসর্গ দেখে বলা যায়, কিডনি কতটা অসুস্থ।
এক: শরীরের ত্বকে র‌্যাশ বা দানা উঠা ও তীব্র চুলকানো বা ইচিং হওয়া। সাধারণত কিডনির সমস্যাজনিত ত্বকের র‌্যাশ হলে চিকিৎসায় এ ধরনের সমস্যার খুব কমই লাঘব হয়।
দুই: কিডনি সমস্যা কারণে রক্ত সংবহনতন্ত্রে এক ধরনের Toxin বা ক্ষতিকর উপাদান তৈরি হয়। যার ফলশ্রুতিতে মুখের টেস্ট হ্রাসপায় এবং মেটালিক টেস্ট ও মুখের তীব্র গন্ধ অনুভূত হয়। অর্থাৎ যাকে বলা হয় ব্যাড ব্রেথ। অনেকে বলেন, খাবার আহার করলেই এক ধরনের মেটালিক গন্ধ অনুভূত হয়।
তিন: প্রায়শই বমি অথবা বমি বমি ভাব অনুভূত হয়। ক্ষুধা বা আহারের ইচ্ছে হ্রাস পায় এমনকি দ্রুত ওজন হ্রাস পেতে থাকে।
চার: সময় অসময় প্রস্রাবের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। অনেকের আবার প্রস্রাব করতে ইচ্ছে করে অথচ ইউরিনেশন হয় না। আবার অনেকের ইউরিনেশনের পরিমাণ বেশি হয়। আবার অনেকের ডায়াবেটিস না থাকা সত্ত্বেও রাতে উঠতে হয় ইউরিনেশনের জন্য। 
পাঁচ: শুধু প্রস্রাবের তীব্রতা কম বেশি নয়, অনেক ক্ষেত্রে প্রস্রাবের সঙ্গে ব্লাড যাওয়া, প্রস্রাবের রং ডার্কার অথবা লাইটার হওয়া অথবা ফোমি ইউরিন হওয়া। অর্থাৎ প্রস্রাবের পর মনে হয় ফেনা তৈরি হয়েছে।
ছয়: কিডনির আর একটি কাজ হচ্ছে শরীর থেকে অতিরিক্ত জলীয় উপাদান বা ফ্লুইড বের করে দেয়া। কিন্তু কিডনি ফাংশন যথাযথ না থাকলে শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় ফ্লুইড বের হয় না। ফলে এসব ফ্লুইড হাঁটু, পা, পায়ের পাতা, মুখ ও হাতে জমা হয়। যাকে আমরা বলি হাত, পা, মুখ ফুলে যাওয়া।
সাত: কিডনি যদি স্বাভাবিক না থাকে তবে আক্রান্ত ব্যক্তির Anemia বা রক্তশূন্যতা দেখা দিতে পারে। ফলে শরীর হয়ে উঠে দুর্বল ও অলস। এছাড়া বারবার ঠাণ্ডা লাগা।

অনলাইন মেডিকেল রিলেটেড যে কোনো বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য ভিসিট করুন 

Sheba Agency

Nursing Home Service Dhaka BD


শিশুদের টিকা কখন দিবেন, কিভাবে দিবেন

* পোলিও  টিকাঃ- পোলিও একটি মারাত্মক ব্যাধি। এই ব্যাধি থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় শিশুকে সঠিক সময়ে (জন্মের পর থেকে ৬ সপ্তাহ) টিকা দেয়া। দুইভাবে পোলিও টিকা দেয়া যেতে পারে। যথা- ও. পি. ভি. এবং আই. পি. ভি. । ও. পি. ভি. হল ওরাল পোলিও ভ্যাকসিন যা মুখে খাওয়ানো হয়ে থাকে এবং আই. পি. ভি. হল ইনএক্টিভেটেড পোলিও ভ্যাকসিন যা ইনজেকসান এর মাধ্যমে দেওয়া হয়।
* হেপাটাইটিস-বি টিকা : সকল নবজাতকের হাসপাতাল থেকে ডিসচার্জ হওয়ার আগে হেপাটাইটিস-বি ভ্যাকসিন  নেয়া উচিত।
* বিসিজি টিকাঃ- বিসিজি টিকা হলো যক্ষ্মার প্রতিষেধক। শিশুর জন্মের ছয় সপ্তাহের মধ্যে এই টিকা দিতে হয়। বিসিজি টিকা দিলে মরণব্যাধি যক্ষ্ম থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। এই টিকার শুধু মাত্র একটি ডোজ। বাম হাতের কাধের কাছের হাতের অংশের চামড়ার নিচে এটি দেওয়া হয়। মাঝে মাঝে হালকা ক্ষত বাম লসিকাগ্রন্থি ফুলে যাওয়ার মত কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া যেতে পারে।
* ডিপিটি টিকাঃ- ডি তে ডিপথেরিয়া, পি তে পারটোসিস বা হুপিং কাশি ও টি তে টিটেনাস। তিনটি মারাত্নক ঝুঁকিপূর্ণরোগের নাম। ডিপিটি টিকাটি এই তিনটি রোগের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। তাই শিশুর জন্য এই টিকা খুব গুরুত্বপূর্ণ ।পারটুসিস টিকা দেয়ার সময় অনেকে অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে। যাদের এ প্রবণতা বেশি বা শরীর দুর্বল তাদের শুধু ডিপথেরিয়া ও টিটেনাসের টিকা দেয়া হয়।
* টাইফয়েড টিকাঃ- টাইফয়েড একটি মারাত্নক ঘাতক ব্যাধি যা শিশুর যে কোনো অঙ্গ বিকল করে দিতে পারে এবং শিশু হারিয়ে ফেলতে পারে তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা। এই রোগ জীবন পর্যন্ত নিয়ে নিতে পারে। তাই সময়মত শিশুদের টাইফয়েড এর টিকা দিতে হয়। দুই বছর বয়সের পর শিশুদের এই টিকাটি তিন বছর পর পর দিতে হয়।
* রোটাভাইরাস টিকাঃ- ডায়রিয়া বাচ্চাদের জন্য একটি হুমকি স্বরূপ। বাংলাদেশের বেশির ভাগ বাচ্চা ছোট বয়সে ডায়রিয়াতেভোগে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সঠিক পরিচর্যা করা হলে ডায়রিয়া থেকে বাচ্চা সুস্থ্য হয়ে ওঠে। কিন্তু রোটা ভাইরাস জনিত ডায়রিয়া প্রাণঘাতক হতে পারে। তাই ডায়রিয়ার প্রতিষেধক হিসেবে বাচ্চাদের রোটা ভাইরাস এর প্রতিষেধক রোটাভাইরাস ভ্যাকসিন বা আরভি দিতে হবে। ডায়রিয়ার প্রতিষেধকের টিকা তিনটি ডোজে নিতে হয়। প্রথম ডোজ ৬ থেকে ১২ সপ্তাহের বয়সের মধ্যে দিতে হবে। পরবর্তী ডোজ  ১০ সপ্তাহ/৪মাসের মাঝে দিতে হবে।
* নিউমোক্কাল ভ্যাকসিনঃ-  বর্তমান চিকিৎসা বিজ্ঞানে নিউমোনিয়া বা অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ট্র্যাক্ট ইনফেকশনকে শিশু মৃত্যুহারের অন্যতম কারন হিসেবে চিহ্নিত করেছে। নিউমোনিয়ার জন্য দায়ী ভাইরাস হল নিউমোকক্কাস  ও হেমোফাইলাস ইনইয়ুযেকি। এই দুই ভাইরাস এর প্রতিষেধক হিসেবে এই টিকার কোন বিকল্প নেই। এর জন্য সিজনাল অ্যান্টি ভাইরাল ভ্যাকসিন বা নিউমোক্কাল ভ্যাকসিন যে কোনটি দিলেই হয়। সাধারনত অনূর্ধ্ব পাঁচ বছরের শিশুদের এই টিকা দিতে হয়। নিউমোনিয়ার ভ্যাকসিন দিলে ফুসফুসের সংক্রমণ কম হয় এবং ঝুঁকি কম থাকে।
* ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিনঃ- ইনফ্লুয়েঞ্জা একটি ছোঁয়াচে ব্যাধি। এই ভাইরাস প্রধানত মানুষের শ্বসনতন্ত্রকে আক্রমণ করে, ফলে রোগীর হাঁচি, কাশি ও নির্গত মিউকাসের মাধ্যমে ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগ সুস্থ মানুষের দেহে সংক্রমিত হয় । এই রোগে প্রথমে অনবরত হাঁচি হয় ও নাক দিয়ে জল পড়ে, পরে প্রচন্ড গা, হাত, পা বেদনা সহ তীব্র জ্বর হয় । তাই  বাচ্চাদের এই রোগের টিকা দেয়া অত্যন্ত জরুরী। এই রোগের জন্য সাধারণত দুই ধরনের টিকা আছে- টিআইবি ও এএআইভি। এর মধ্যে টিআইবি ছয় মাস বয়সে এবং এএআইভি দুই বছর বয়সের পর দিতে হয়।
* চিকেন পক্স টিকাঃ- চিকেন পক্স বা জল বসন্ত একটি ভাইরাস সংক্রমক রোগ। জন্মের ৫ দিনের মাঝে এই রোগ হলে মারাত্মক ভাইরেমিয়া-এ জনিত কারণে বাচ্চার মৃত্যুও হতে পারে। জল বসন্ত প্রতিরোধ করতে শিশুর জন্মের ১২ মাস পরে এবং ৪-১২ বছরের মাঝে দুই ডোজে টিকা দিতে হয়।
* এম এম আর টিকাঃ- এম এম আর মূলত মাম্পস, মিজলস এবং রুবেলা রোগের টিকা। এই রোগ গুলোর টিকা প্রধানত ৪ থেকে ৬ বছরের মাঝেই দিয়ে দিতে হয়।
প্রয়োজনীয় তথ্য:
* একই টিকার দুই ডোজের মধ্যে কমপক্ষে ২৮ দিনের বিরতি থাকতে হবে।
* একই দিনে একাধিক টিকা দিলে কোনো সমস্যা নেই।
* কোনো কারণে তারিখ পার হয়ে গেলে পোলিও, ডিপিটি, হেপাটাইটিস বি তারিখের অনেক পরে এমনকি এক বছর পরে দিতেও সমস্যা নেই।
* পোলিও টিকা মুখে খেতে হয় বলে ডায়রিয়া থাকলে শিডিউলের ডোজ খাওয়ানোর পর ২৮ দিন   বিরতিতে একটি অতিরিক্ত ডোজ খাওয়ানো হয়।
* বিসিজি টিকা দেয়ার এক মাসের মধ্যে টিকার স্থানে ক্ষত হয়, এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
* ছোটখাটো সামান্য অসুস্থতা যেমন: জ্বর, বমি, ডায়রিয়া ইত্যাদি কারণে টিকাদান স্থগিত করার কারণ নেই। তবে মারাত্মক অসুস্থ শিশু, খিঁচুনি হচ্ছে এমন শিশু এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল শিশুকে টিকা দেয়া উচিত নয়।

এল্ডারলি সাপোর্ট এট হোম ( Elderly Support at Home )


এল্ডারলি সাপোর্ট এট  হোম ( Elderly Support at Home ) :

বাসা-বাড়িতে ষাটোর্ধ্ব বা সত্তরোর্ধ্ব পিতামাতা বা আপনজন কেউ  থাকলে  রোগ-ব্যাধির ঝামেলা প্রায়ই লেগে থাকে৷ টুকটাক উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস তো আছেই, হার্ট বা কিডনির সমস্যা, ফুসফুসের সমস্যা, ঘুমের ব্যঘাত, নার্ভের সমস্যা,  সঙ্গে বয়সজনিত আরও কিছু শারীরিক সমস্যা৷ আর এই বয়সে অবসরজীবনে একঘেয়েমি নিয়ে আসে অবসাদ৷ যৌবনের সোনালি দিনগুলোর কথা ভেবে ছোট দীর্ঘনিঃশ্বাস তো পড়বেই ।  শরীরিক-মানসিক এই যুগপৎ সমস্যায় জর্জরিত হয়ে বয়স্করা খোঁজেন সাহচর্যের হাত৷  চিকিৎসার পাশাপাশি বয়স্কদের যত্ন ও সঙ্গ দেওয়াই জরুরি৷

এবার আসি মানসিক শূন্যতার প্রসঙ্গে৷ ৬০ বছরের একজন মানুষ অবসর নেওয়ার পরে তাঁর কাছে প্রায় আট থেকে দশ ঘন্টা ফাঁকা সময় থাকে৷ ছেলেমেয়েরাও হয়তো নিজেদের সাংসারিক জীবনে কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকুরী-বাকুরী নিয়ে  ব্যস্ত থাকে ৷ তাদেরকে  সঙ্গ দেওয়ার জন্য কেউ  ই থাকেনা ৷অবসর বা  ফাঁকা সময়ে ডিপ্রেশন গ্রাস করাটাই স্বাভাবিক ৷ এই সময় একটু খেয়াল রাখলেই তাঁদেরকে ভাল রাখা সম্ভব৷ নিয়মিত ওষুধ, কাউন্সেলিং ও সাপোর্ট দিলেই বয়স্ক মানুষরা জীবনের শেষ বয়সে এসেও ভাল এবং সুস্হ থাকতে  পারেন ৷

সেবা এজেন্সী ও নার্সিং হোম সার্ভিস ঢাকা বিডি  কিন্তু এখানেই সবচেয়ে বেশি কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে ৷
বাড়িতে বয়স্কদের দেখাশুনা থেকে শুরু করে তাদেরকে সময় দেয়া, ঠিকমতো ওষুধ খাওয়ানো, অবসর সময় তাদের সঙ্গ দেওয়া,  মেডিকেল চেকআপ ও কাউন্সেলিং ইত্যাদি  করার জন্য আপনার বাসায়  সেবিকা প্ৰদান করে থাকে ।

বেবি কেয়ার সাপোর্ট এট হোম ( Baby Care Support At Home )

বেবি কেয়ার সাপোর্ট এট হোম ( Baby Care Support  At Home ): 

আপনি কি একজন চাকুরীজীবি ?  আপনার ছোট সোনামনিকে  দেখাশুনার জন্য, ওষুধ খাওয়ানোর জন্য, ঘুমপাড়ানোর জন্য, কিংবা তার সাথে খেলা-ধুলা করার জন্য বাসায় একজন সেবিকা বা বেবি কেয়ারটেকার  দরকার?
সেবা এজেন্সী ও নার্সিং হোম সার্ভিস ঢাকা বিডি  অনলাইনে মেডিকেল সার্ভিস এবং নার্সিং হোম সার্ভিস প্রদান করে থাকে । তারই একটি অংশ হলো বেবি কেয়ার সাপোর্ট এট হোম। এর মাধ্যমে আমরা আপনার বাসায় আপনার আদরের ছোট্ট সোনামনিকে দেখা শুনা করার জন্য   সেবিকা বা বেবি কেয়ারটেকার প্রদান করে  থাকি ।  সেবিকা বা বেবি কেয়ারটেকার প্রদানে আমরাই  বিশ্বস্ত প্রতিষ্টান । আমাদের সেবিকা ও বেবি কেয়ারটেকাররা শিক্ষিত, প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত,  পেশাদার ও অভিজ্ঞ ।

পেশেন্ট এটেনডেন্ট সাপোর্ট ( Patients Attendant Support )

পেশেন্ট এটেনডেন্ট    সাপোর্ট ( Patients Attendant Support )

 জাতিগতভাবে আমরা বাঙালি । কিন্তু পশ্চিমা কৃষ্টি-কালচার্ ক্রমান্বয়ে আমাদের সমাজে  প্রবেশ করছে।  মাঝে মধ্যে দেখা যায় আমরা যখন  আমাদের আপনজনদের  হসপিটালে ভর্তি করি , কিংবা তারা বাসায় ভীষন অসুস্থ থাকে,  তাদের টেক কেয়ার করার মত ( দেখা শুনা , পরিচর্যা , সময়মত ওষুধ খাওয়ানো , ইনজেকশন দেওয়া , ব্যায়াম করানো, গোসল করানো, তাদের সাথে গল্প করা, ঘুম পাড়িয়ে দেয়া  ) বাসায় কোনো  লোক থাকেনা । আমরা নিজেরাও সময় দিতে পারিনা । ফলে আমাদের আপনজনরা খুব কষ্ট নিয়ে, আমাদের উপর রাগ, অভিমান, ঘৃণা  নিয়ে একসময় ওপারে চলে যায় ।  অথচ এই আপনজনরা আমাদের জন্য কত ত্যাগ তিতীক্ষা সহ্য করছে ।

এক্ষেত্রে  সেবা এজেন্সী ও নার্সিং হোম সার্ভিস ঢাকা বিডি  এই বিশেষ ধরণের সার্ভিস চালু করেছে  । বাসায় কিংবা হসপিটালে আপনার  আপনজনদের দেখাশুনা থেকে শুরু করে, সময়মত ওষুধ খাওয়ানো , ইনজেকশন দেওয়া , ব্যায়াম করানো, গোসল করানো, তাদের সাথে গল্প করা, ঘুম পাড়িয়ে দেয়া ইত্যাদি সব ধরণের কাজের জন্য আমরা প্রশিক্ষিত সেবিকা , আয়া , ওয়ার্ডবয়  প্রদান করে থাকি । বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন ।

নার্সিং সাপোর্ট এট হোম ( Nursing Support at Home )

নার্সিং সাপোর্ট এট হোম ( Nursing Support at Home )

 ইমার্জেন্সি যেই কোনো প্রয়োজনে আপনার বাসায় একজন নার্স বা সেবিকা প্রয়োজন হতে পারে । তাছাড়া আপনার বাসায় রোগীর দেখা শুনা , পরিচর্যা , সময়মত ওষুধ খাওয়ানো , ইনজেকশন দেওয়া , রোগীকে ব্যায়াম করানো ইত্যাদি কাজ গুলো করানোর জন্য একজন অভিজ্ঞ সেবিকা খুব বেশি দরকার ।

সেবা এজেন্সী ও নার্সিং হোম সার্ভিস ঢাকা বিডি  অনলাইনে মেডিকেল সার্ভিস এবং নার্সিং হোম সার্ভিস প্রদান করে থাকে । আমাদের সেবিকারা শিক্ষিত, প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত, ও পেশাদার । তারা  খুব যত্নের সাথে নার্সিং সেবা প্রদান করে থাকে ।

আমাদের এই সেবা যাদের জন্য !

আপনার পরিবারের সেই সকল প্রিয় মানুষ, যারা এক কথায় বলতে গেলে নিজের খেয়াল নিজে রাখতে অপারগ ,তারাই যারা অনেকদিন ধরে বিছানায় জীবন যাপন করছে, যারা অন্যের সাহায্য ছাড়া নড়তে পারে না ঠিক তাদের জন্যই আমাদের এই হোম সার্ভিস ।

Nursing Home Service Dhaka BD (নার্সিং সেবার এক অনন্য প্ৰতিষ্ঠান)



ডিজিটাল বাংলাদেশের একটি অংশ হিসাবে আপনি ঘরে বসে অনলাইনে মেডিকেল কিংবা নার্সিং সার্ভিস পেতে পারেন ।
সেবা এজেন্সীনার্সিং হোম সার্ভিস ঢাকা বিডি অনলাইনে মেডিকেল সার্ভিস এবং নার্সিং হোম সার্ভিস প্রদান করে থাকে । আমাদের সেবিকারা শিক্ষিত, প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত, ও পেশাদার  অভিজ্ঞ । তারা  খুব যত্নের সাথে নার্সিং সেবা প্রদান করে থাকে ।

আমাদের  অনলাইন মেডিকেল সেবা গুলো হলো :

০১।  নার্সিং সাপোর্ট এট হোম ( Nursing Support at Home ) :

 ইমার্জেন্সি যেই কোনো প্রয়োজনে আপনার বাসায় একজন নার্স বা সেবিকা প্রয়োজন হতে পারে । তাছাড়া আপনার বাসায় রোগীর দেখা শুনা , পরিচর্যা , সময়মত ওষুধ খাওয়ানো , ইনজেকশন দেওয়া , রোগীকে ব্যায়াম করানো ইত্যাদি কাজ গুলো করানোর জন্য একজন অভিজ্ঞ সেবিকা খুব বেশি দরকার ।

সেবা এজেন্সী ও নার্সিং হোম সার্ভিস ঢাকা বিডি  অনলাইনে মেডিকেল সার্ভিস এবং নার্সিং হোম সার্ভিস প্রদান করে থাকে । আমাদের সেবিকারা শিক্ষিত, প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত, ও পেশাদার । তারা  খুব যত্নের সাথে নার্সিং সেবা প্রদান করে থাকে ।

আমাদের এই সেবা যাদের জন্য !

আপনার পরিবারের সেই সকল প্রিয় মানুষ, যারা এক কথায় বলতে গেলে নিজের খেয়াল নিজে রাখতে অপারগ ,তারাই যারা অনেকদিন ধরে বিছানায় জীবন যাপন করছে, যারা অন্যের সাহায্য ছাড়া নড়তে পারে না ঠিক তাদের জন্যই আমাদের এই হোম সার্ভিস ।

০২। পেশেন্ট এটেনডেন্ট    সাপোর্ট ( Patients Attendant Support ) :

 জাতিগতভাবে আমরা বাঙালি । কিন্তু পশ্চিমা কৃষ্টি-কালচার্ ক্রমান্বয়ে আমাদের সমাজে  প্রবেশ করছে।  মাঝে মধ্যে দেখা যায় আমরা যখন  আমাদের আপনজনদের  হসপিটালে ভর্তি করি , কিংবা তারা বাসায় ভীষন অসুস্থ থাকে,  তাদের টেক কেয়ার করার মত ( দেখা শুনা , পরিচর্যা , সময়মত ওষুধ খাওয়ানো , ইনজেকশন দেওয়া , ব্যায়াম করানো, গোসল করানো, তাদের সাথে গল্প করা, ঘুম পাড়িয়ে দেয়া  ) বাসায় কোনো  লোক থাকেনা । আমরা নিজেরাও সময় দিতে পারিনা । ফলে আমাদের আপনজনরা খুব কষ্ট নিয়ে, আমাদের উপর রাগ, অভিমান, ঘৃণা  নিয়ে একসময় ওপারে চলে যায় ।  অথচ এই আপনজনরা আমাদের জন্য কত ত্যাগ তিতীক্ষা সহ্য করছে ।

এক্ষেত্রে  সেবা এজেন্সী ও নার্সিং হোম সার্ভিস ঢাকা বিডি  এই বিশেষ ধরণের সার্ভিস চালু করেছে  । বাসায় কিংবা হসপিটালে আপনার  আপনজনদের দেখাশুনা থেকে শুরু করে, সময়মত ওষুধ খাওয়ানো , ইনজেকশন দেওয়া , ব্যায়াম করানো, গোসল করানো, তাদের সাথে গল্প করা, ঘুম পাড়িয়ে দেয়া ইত্যাদি সব ধরণের কাজের জন্য আমরা প্রশিক্ষিত সেবিকা , আয়া , ওয়ার্ডবয়  প্রদান করে থাকি । বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন ।

০৩। বেবি কেয়ার সাপোর্ট এট হোম ( Baby Care Support  At Home ): 

আপনি কি একজন চাকুরীজীবি ?  আপনার ছোট সোনামনিকে  দেখাশুনার জন্য, ওষুধ খাওয়ানোর জন্য, ঘুমপাড়ানোর জন্য, কিংবা তার সাথে খেলা-ধুলা করার জন্য বাসায় একজন সেবিকা বা বেবি কেয়ারটেকার  দরকার?
সেবা এজেন্সী ও নার্সিং হোম সার্ভিস ঢাকা বিডি  অনলাইনে মেডিকেল সার্ভিস এবং নার্সিং হোম সার্ভিস প্রদান করে থাকে । তারই একটি অংশ হলো বেবি কেয়ার সাপোর্ট এট হোম। এর মাধ্যমে আমরা আপনার বাসায় আপনার আদরের ছোট্ট সোনামনিকে দেখা শুনা করার জন্য   সেবিকা বা বেবি কেয়ারটেকার প্রদান করে  থাকি ।  সেবিকা বা বেবি কেয়ারটেকার প্রদানে আমরাই  বিশ্বস্ত প্রতিষ্টান । আমাদের সেবিকা ও বেবি কেয়ারটেকাররা শিক্ষিত, প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত,  পেশাদার ও অভিজ্ঞ ।

০৪।এল্ডারলি সাপোর্ট এট  হোম ( Elderly Support at Home ) :

বাসা-বাড়িতে ষাটোর্ধ্ব বা সত্তরোর্ধ্ব পিতামাতা বা আপনজন কেউ  থাকলে  রোগ-ব্যাধির ঝামেলা প্রায়ই লেগে থাকে৷ টুকটাক উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস তো আছেই, হার্ট বা কিডনির সমস্যা, ফুসফুসের সমস্যা, ঘুমের ব্যঘাত, নার্ভের সমস্যা,  সঙ্গে বয়সজনিত আরও কিছু শারীরিক সমস্যা৷ আর এই বয়সে অবসরজীবনে একঘেয়েমি নিয়ে আসে অবসাদ৷ যৌবনের সোনালি দিনগুলোর কথা ভেবে ছোট দীর্ঘনিঃশ্বাস তো পড়বেই ।  শরীরিক-মানসিক এই যুগপৎ সমস্যায় জর্জরিত হয়ে বয়স্করা খোঁজেন সাহচর্যের হাত৷  চিকিৎসার পাশাপাশি বয়স্কদের যত্ন ও সঙ্গ দেওয়াই জরুরি৷

এবার আসি মানসিক শূন্যতার প্রসঙ্গে৷ ৬০ বছরের একজন মানুষ অবসর নেওয়ার পরে তাঁর কাছে প্রায় আট থেকে দশ ঘন্টা ফাঁকা সময় থাকে৷ ছেলেমেয়েরাও হয়তো নিজেদের সাংসারিক জীবনে কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকুরী-বাকুরী নিয়ে  ব্যস্ত থাকে ৷ তাদেরকে  সঙ্গ দেওয়ার জন্য কেউ  ই থাকেনা ৷অবসর বা  ফাঁকা সময়ে ডিপ্রেশন গ্রাস করাটাই স্বাভাবিক ৷ এই সময় একটু খেয়াল রাখলেই তাঁদেরকে ভাল রাখা সম্ভব৷ নিয়মিত ওষুধ, কাউন্সেলিং ও সাপোর্ট দিলেই বয়স্ক মানুষরা জীবনের শেষ বয়সে এসেও ভাল এবং সুস্হ থাকতে  পারেন ৷

সেবা এজেন্সী ও নার্সিং হোম সার্ভিস ঢাকা বিডি  কিন্তু এখানেই সবচেয়ে বেশি কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে ৷
বাড়িতে বয়স্কদের দেখাশুনা থেকে শুরু করে তাদেরকে সময় দেয়া, ঠিকমতো ওষুধ খাওয়ানো, অবসর সময় তাদের সঙ্গ দেওয়া,  মেডিকেল চেকআপ ও কাউন্সেলিং ইত্যাদি  করার জন্য আপনার বাসায়  সেবিকা প্ৰদান করে থাকে ।

আমাদের আরো অন্যান্য সেবা সমূহ হলো :


০৫। জরুরি চিকিৎসা সরঞ্জাম  সরবরাহ (Emergency Medical Equipment Supply)
০৬। বাসা-বাড়িতে অক্সিজেন সিলিন্ডার সরবরাহ (Medical Oxygen Support At Home)
০৭। বাসা-বাড়িতে ফিজিও সাপোর্ট (Physio Support At Home)
০৮। জরুরি অ্যাম্বুলেন্স সেবা (Emergency Ambulance Service )


দেরি না করে আজই যোগাযোগ  করতে পারেন ।
আপনাদের সেবায় আমরা সদা-সর্বদা প্রস্তুত। 

বিস্তারিত জানার জন্য ভিজিট করুন :

Sheba Agency

Nursing Home Service Dhaka BD


যোগাযোগ 

মুক্তবাংলা শপিং কমপ্লেক্স , লেভেল- ৯ , লিফট-৮ , নং-২৩৩, মিরপুর -১ , ঢাকা ১২১৬ 
মোবাইল : ০১৭১৬৬৭১৭৫২